ঢাকা মহানগর উত্তর যবদলের আহবায়ক, শরীফুদ্দিন জুয়েল বলেছেন,
“আমরা আরেকটি বিজয়ের অপেক্ষায় রয়েছি। আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যেদিন বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখবেন, সেদিন আমাদের আরেকটি বিজয় নিশ্চিত হবে। সেই বিজয়ের অপেক্ষায় রইলাম।”
মিছিলে আরো উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদলের,
সম্মানিত সদস্য, আরিফ সহ বিভিন্ন থানার নেতৃবৃন্দ।
“বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল এই দেশের সাধারণ মানুষ এবং সকল গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক শক্তিকে সাথে নিয়ে একটি স্বচ্ছ ও পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক পরিবেশ গড়ে তুলবে, যাতে ভবিষ্যতে এদেশে আর কখনো কোনো ফ্যাসিবাদ কিংবা স্বৈরাচারের জন্ম না হয়।”
“আমি শুধু বলতে চাই, আজকের এই বিজয়ের বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে গত ১৭ বছর ধরে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পতন নিশ্চিত করতে যারা আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন, আজকে যারা এখানে উপস্থিত হয়েছেন, তাদের আন্দোলনের সফলতার ফসল হিসেবে আমরা গত বছরের ৫ আগস্ট তারিখে,শেখ হাসিনা মুক্ত বাংলাদেশ পেয়েছি। এজন্য আমি এদেশের সাধারণ মানুষসহ সকল আন্দোলনকারীর প্রতি ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদলের পক্ষ থেকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই।”
বিকেল ৩টার পর র্যালি শুরুর আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় নেতারা। কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, সালাহউদ্দিন আহমেদসহ বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দ।
Leave a Reply